October 23, 2024, 7:32 am
মোঃ শাহিনঃ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃআবদুস সাত্তার মানবতার কারনে অতি পিড়াপিড়ির এক পর্যায়ে পিরোজপুরের ইন্দুরকানির এক আত্তিয়ের কথায় অসহায় কর্মহীন বেকার সঞ্চয় কুমার মন্ডল কে আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়ে অর্থনৈতিক সাহায্য করেন, সঞ্চয় কুমার সাত্তারের এই কাজের ফাকে অতি চালাকির সাথে বিশ্বস্ততার অভিনয় করে। তাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাস্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা ডানে বায়ে কোন চিন্তা না করে আত্তিয় স্বজনদের বাসায় কোন না কোন কাজে পাঠাতেন এবং সাত্তারের আত্তিয় স্বজনও সঞ্চয় কুমার মন্ডক কে সমান ভাবে বিশ্বাস করতো তাই অল্প কিছু দিনের মধ্যে কেরানিগঞ্জের শ্যামপুরের মধ্যের চর পশ্চিম পাড়ায় একটি দোকান করে দেয় এরই সুযেগে সাত্তার মিয়ার বোনের বাসা থেকে বিপুল পরিমান স্বর্নালংকার ও নগদ লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা কৌশলে হাতিয়ে নেয়, এবং গত ২৪/১১/২০২১ ইং সাত্তার মিয়ার সাথে দেখা করতে মন্ত্রনালয়ের সামনে আসে তখন সাত্তার মিয়া হাতের ব্যাগ তাকে দেখতে বলে সামনের কমিশনার ভবন থেকে কাজ সেরে আসছি বলে সঞ্চয় কুমার মন্ডল কে চার দোকানে বসিয়ে রেখে কাজ সেরে এসে দেখে সঞ্চয় কুমার মন্ডল সেখানে নেই তখন সাত্তার আকাশ থেকে পড়লো এমন মনে হলো কারন হাসেবে সাত্তার মিয়া বললেন ব্যাগে কম করে বিশ লাক্ষ টাকা ছিল তাই সাথে সাথে নিকটতম থানায় জিডি করেন রমনা মডেল থানার জিডি নং ১৪২৩-২৪/১২/২০২১ ইং।
অভিযোগ কারী সাত্তার আরো যানান সঞ্চয় কুমার মন্ডল তার সকল যায়গায় খোজ খবর নিয়ে জানতে পারেন সাত্তার মিয়া যখন ২০২০ ইং কভিড ১৯ সময়ে নিজ উদ্দ্যগে পিরোজপুর থাকাকালীন ইন্দুর কানিতে হত দরিদ্র আত্তিয় স্বজন দের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরনের সময় এক আত্তিয়ের কথায় সঞ্চয় কুমারকে তার কাছে নিয়ে আসে এবং তাই এই সুযোগে প্রতারনা করার সুযোগ পায়। সন্চয় কুমার মন্ডলের বাড়ি জানতে চাইলে সাত্তার মিয়া জানান পিতা মনোরঞ্জন মন্ডল, মাতা – পুস্প রানী মন্ডল,গ্রাম-চড়াখালি পোস্ট + উপজেলা – ইন্দুরকানি। সাত্তার আরো জানান সঞ্চয় কুমার আসলে নিরব ঠান্ডা অপকৃতির প্রতারক তার দারা অনেক লোক প্রতারিত হয়েছে সে চাকরির কথা বলে অনেক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এবং ম্যাগনেট, টিকটক, টক্কার কথা বলে বহু লোকের সর্বনাশ করেছে। তাই সাত্তার মিয়া সংবাদপত্রের মাধ্যমে এই হিন প্রকৃতির ভয়ংকর প্রতারকের আসল চরিত্র সবাইকে জানাতে চায় সাথে প্রশাসনের কাছে আবেদন রাখছেন তারা যেন এই প্রতারককে আইনের আওতায় এনে শাস্থি প্রদান করেন।